মেহেবুব হকের কবিতা ‘এক মুঠো অন্ন’
বস্তির পাশ দিয়ে বহুবার হেঁটে গিয়েছি,
হৃদয়বিদারক কত দৃশ্যই না আমি দেখেছি
কিন্তু কোনোদিন এমন
করুণ দৃশ্য আমার হৃদয়কে
গভীরভাবে ছুঁয়ে যায়নি।
একটি ছোট্ট শিশু
একমুঠো খাবারের আশায়
কী কাকুতি-মিনতি করছে
বস্তির চায়ের দোকানে বসে থাকা
মানুষের কাছে।
কিন্তু না,
তার প্রতি কেউই কর্ণপাত করেনি।
তার মাসুম, নিষ্পাপ মুখখানি
পারিনি কারো মনে জাগাতে
একটু সহানুভূতির ছাপ।
পারিনি কারো মনকে
বিগলিত করতে মানবতার খাতিরে।
শিশুটির চোখে মুখে ছিল
সরলতার অভিব্যক্তি,
বেঁচে থাকার জন্য
একটি শিশুর কী অসহায় আকাক্সক্ষা!
সত্যের আলো চারিদিক
আলোকিত করে আমার
অন্তরকে উদ্ভাসিত করল।
চোখের পানি ধরে রাখতে
পারলাম না।
রিক্ত আমি,
ক্ষুব্ধ আমি,
দূষিত সমাজের প্রতিনিধি আমি।
আমরাই পারি সমাজকে বদলে দিতে
পারি অসহায় মানুষের পাশে থাকতে
বিপদে আপদে মানুষকে ভালোবেসে
তাদের সেবা করতে।
আজ শুধুই শপথ নেওয়ার পালা,
দেব না একটি শিশুকে অভুক্ত থাকতে,
আমরাই গড়ব সোনার বাংলা
আমরাই ধরেছি দেশের হাল
ক্ষুধা ও দরিদ্রতা মুক্ত দেশ
আমাদের স্বপড়ব চিরকাল।
এক মুঠো অন্ন
বস্তির পাশ দিয়ে বহুবার হেঁটে গিয়েছি,
হৃদয়বিদারক কত দৃশ্যই না আমি দেখেছি
কিন্তু কোনোদিন এমন
করুণ দৃশ্য আমার হৃদয়কে
গভীরভাবে ছুঁয়ে যায়নি।
একটি ছোট্ট শিশু
একমুঠো খাবারের আশায়
কী কাকুতি-মিনতি করছে
বস্তির চায়ের দোকানে বসে থাকা
মানুষের কাছে।
কিন্তু না,
তার প্রতি কেউই কর্ণপাত করেনি।
তার মাসুম, নিষ্পাপ মুখখানি
পারিনি কারো মনে জাগাতে
একটু সহানুভূতির ছাপ।
পারিনি কারো মনকে
বিগলিত করতে মানবতার খাতিরে।
শিশুটির চোখে মুখে ছিল
সরলতার অভিব্যক্তি,
বেঁচে থাকার জন্য
একটি শিশুর কী অসহায় আকাংক্ষা!
সত্যের আলো চারিদিক
আলোকিত করে আমার
অন্তরকে উদ্ভাসিত করল।
চোখের পানি ধরে রাখতে
পারলাম না।
রিক্ত আমি,
ক্ষুব্ধ আমি,
দূষিত সমাজের প্রতিনিধি আমি।
আমরাই পারি সমাজকে বদলে দিতে
পারি অসহায় মানুষের পাশে থাকতে
বিপদে আপদে মানুষকে ভালোবেসে
তাদের সেবা করতে।
আজ শুধুই শপথ নেওয়ার পালা,
দেব না একটি শিশুকে অভুক্ত থাকতে,
আমরাই গড়ব সোনার বাংলা
আমরাই ধরেছি দেশের হাল
ক্ষুধা ও দরিদ্রতা মুক্ত দেশ
আমাদের স্বপ্ন চিরকাল।