প্রধান সংবাদ

বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার ৫ জামাত

স্টাফ রিপোর্টার:
ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো এবারও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পর্যায়ক্রমে ঈদের নামাজের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। রোববার (১৮ জুলাই) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আগামী ২১ জুলাই (বুধবার) দেশে মুসলমানদের দ্বিতীয় বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ উদযাপিত হবে। কোভিড-১৯ মহামারির কারণে এবারও হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত হবে না।

বুধবার সকাল ৭টা, ৮টা, ৯টা, ১০টা ও ১০টা ৪৫ মিনিটে বায়তুল মোকাররমে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ১০ জিলহজ মোতাবেক ২১ জুলাই সারাদেশে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রতিবছরের মতো এবারও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে পাঁচটি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

প্রথম জামাত সকাল ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে। এতে ইমাম থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররমের মুয়াজ্জিন মো. আতাউর রহমান।

দ্বিতীয় জামাত হবে সকাল ৮ টায়। এতে ইমাম থাকবেন বায়তুল মোকারমের পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মুহিব্বুল্লাহিল বাকী নদভী। মুকাব্বির থাকবেন মুয়াজ্জিন হাফেজ ক্বারী কাজী মাসুদুর রহমান।

সকাল ৯টায় হবে ঈদের তৃতীয় জামাত। পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা এহসানুল হক এই জামাতে ইমামতি করবেন, মুকাব্বির থাকবেন হাফেজ ক্বারী হাবিবুর রহমান মেশকাত।

চতুর্থ জামাতে ইমামতি করবেন পেশ ইমাম মাওলানা মহিউদ্দীন কাসেম, মোকাব্বির হবেন মুয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক। এই জামাতটি সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে।

পঞ্চম ও শেষ জামাত হবে সকাল সাড়ে ১০টা ৪৫ মিনিটে। এতে ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুহাদ্দিস হাফেজ মাওলানা ওয়ালিয়ূর রহমান খান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররমের প্রধান খাদেম মো. শহীদুল্লাহ।

এই ৫টি জামাতে কোনো ইমাম অনুপস্থিত থাকলে বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন মাওলানা মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, মুফতী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

বতর্মান করোনা পরিস্থিতিতে বিবেচনায় ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গত ১২ জুলাই জারি করা বিজ্ঞপ্তি অনুসরণ করে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে পবিত্র ঈদুল আযহার নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদের খতিব-ইমাম, ধর্মপ্রাণ মুসল্লী ও সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

চিত্রদেশ//এফটি//

Related Articles

Back to top button